ব্যুরো চিফ।
পাবনায় জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট। ক্রেতা বিক্রেতার দরদামে চলছে মোটাদাগের বেচাকেনা। কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সামর্থ্য অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর উপর কোরবানি ওয়াজিব। এটি মৌলিক ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। হযরত আদম আঃ থেকে সকল যুগেই ছিল কোরবানি। আর ইসলামি ক্যালেন্ডারে ১২ তম মাস জিলহজ্ব যা হজ্ব ও কোরবানি ঈদের প্রস্তুতি সূচনা করে। বৈরী আবহাওয়া থাকা সত্বেও কুরবানি ঘিরে পাবনার হাজির হাট জমে উঠেছে। গত তিন দিন ধরে পাবনা অঞ্চলে বৈরী আবহাওয়ায় কখনো বৃষ্টি কখনো দমকা বাতাস। এর মধ্যেই আজ শুক্রবার সকাল থেকেই গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। তবে বিকেল চারটার পর থেকে পাবনায় কোন বৃষ্টি ছিল না। পবিত্র ঈদুল আযহা সামনে রেখে, এই অঞ্চলের প্রান্তিক খামারিরা অতি যত্নে গবাদিপশু লালন পালন করে থাকে। সেই পশুগুলো ঈদের আগ মুহূর্তে আজ হাটে তুলেছে। বিভিন্ন জাতের ছোট, বড়, মাঝারি আকারের বাহারি জাতের গরু খাসি ও মহিষে ভরে গেছে আজকের হাট। ক্রেতা বিক্রেতার মাঝে দরদাম হাঁকাহাঁকি চলছে। দুপুর বারোটার মধ্যে যাক জখম ভাবে ক্রেতা ও বিক্রেতার উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বেপারীরা এসেছেন কোরবানির পশু ক্রয় করার জন্য। গো-খাদ্যের মূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে কোরবানির পশুর মূল্য বেড়ে গেছে বলে জানান দূরপাল্লার ব্যাপারীরা। লক্ষ্য করা যায় পরিচালনা কমিটি ক্রেতা ও বিক্রেতার বিশেষ নিরাপত্তার জন্য রেখেছেন পুলিশ প্রশাসন।